- Get link
- X
- Other Apps

সুনীতা উইলিয়ামস
নভোচারী সুনীতা গোবৈদ্য হতে চেয়েছিলেন!
ভারতীয় বংশোদ্ভূত নারী নভোচারী সুনীতা উইলিয়ামস ১৫ জুলাই কাজাখস্তানের বৈকনুর থেকে দ্বিতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের উদ্দেশে যাত্রা করেছেন। যেখানে অনেক নভোচারীর ক্ষেত্রে কেবল একবারই মহাকাশ ভ্রমণের সুযোগ ঘটে সেখানে দ্বিতীয়বার মহাকাশ মিশনে গিয়ে অনন্য একটি দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করলেন ৪৬ বছর বয়সী সুনীতা। মজার ব্যাপার হলো দ্বিতীয়বার মহাকাশে যাওয়ার বিরল সৌভাগ্যের অধিকারী সুনীতার কিন্তু কোনো ইচ্ছাই ছিল না নভোচারী হওয়ার! ছোটবেলা থেকেই ভেটেরিনারি সার্জন বা গোবৈদ্য হওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
দ্বিতীয়বার মহাকাশ মিশনে যাওয়ার প্রাক্কালে এক সাক্ষাত্কারে নিজের জীবনের লক্ষ্য প্রসঙ্গে সুনীতা জানিয়েছেন, ‘নভোচারী হওয়ার বিষয়টি আমার ক্ষেত্রে অনেকটা কাকতাল মাত্র, বিষয়টি ভাগ্যক্রমে ঘটেছে।’ এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া।
সুনীতা নিজের অতীত প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘আমি এমন একটি পরিবারে বড় হয়েছি, যার সঙ্গে মহাকাশের কোনো সম্পর্কই ছিল না। আমার বাবা ভারত থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী হয়েছিলেন, আর আমার মা একটি হাসপাতালে এক্স-রে বিভাগে কাজ করতেন। আমার ছোটবেলায় “দ্য জেটসনস”, “স্টার ট্রেক”-এর মতো চলচ্চিত্রগুলো ছাড়া মহাকাশ বিষয়ে ভাবনারও কিছু ছিল না। তাই আমি কখনো নভোচারী হব—এই সম্ভাবনার কথা ভাবিনি। আমার বাড়িতে আলোচনার বিষয় ছিল, ওষুধ। আমি গবাদিপশু ভালোবাসতাম। আমি আসলে ভেটেরিনারি সার্জন বা গোবৈদ্য হতেই চেয়েছিলাম।’
নভোচারী হওয়ার ঝুঁকি প্রসঙ্গে সুনীতা জানিয়েছেন, নভোচারী হওয়ায় কিছুটা ঝুঁকি রয়ে গেছে। কিন্তু এগুলো সবই হিসেবে গোলমালের ঝুঁকি। এই ঝুঁকিগুলো এড়াতে সব ধরনের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হয়। তাই অন্য পেশাদারদের মতো নভোচারী হওয়ার বিষয়টিও একটি পেশা।
উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে নাসা নভোচারী হিসেবে যোগ দেন সুনীতা। তাঁকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে, (অভিযান) এক্সপিডিশন ১৪-এ একজন সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল এবং তারপর তিনি এক্সপিডিশন ১৫-এ যোগদান করেন। তিনি মহিলা মহাকাশচারীদের মধ্য সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ (১৯৫ দিন) মহাকাশে সময় পার করার রেকর্ডধারী। সুনীতা উইলিয়ামস ১৯৮৭ সালে ইউ এস নেভাল অ্যাকাডেমি থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক হন ও ১৯৯৫ সালে ফ্লোরিডা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্টে বিজ্ঞানের মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন।
দ্বিতীয়বার মহাকাশ মিশনে যাওয়ার প্রাক্কালে এক সাক্ষাত্কারে নিজের জীবনের লক্ষ্য প্রসঙ্গে সুনীতা জানিয়েছেন, ‘নভোচারী হওয়ার বিষয়টি আমার ক্ষেত্রে অনেকটা কাকতাল মাত্র, বিষয়টি ভাগ্যক্রমে ঘটেছে।’ এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া।
সুনীতা নিজের অতীত প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘আমি এমন একটি পরিবারে বড় হয়েছি, যার সঙ্গে মহাকাশের কোনো সম্পর্কই ছিল না। আমার বাবা ভারত থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী হয়েছিলেন, আর আমার মা একটি হাসপাতালে এক্স-রে বিভাগে কাজ করতেন। আমার ছোটবেলায় “দ্য জেটসনস”, “স্টার ট্রেক”-এর মতো চলচ্চিত্রগুলো ছাড়া মহাকাশ বিষয়ে ভাবনারও কিছু ছিল না। তাই আমি কখনো নভোচারী হব—এই সম্ভাবনার কথা ভাবিনি। আমার বাড়িতে আলোচনার বিষয় ছিল, ওষুধ। আমি গবাদিপশু ভালোবাসতাম। আমি আসলে ভেটেরিনারি সার্জন বা গোবৈদ্য হতেই চেয়েছিলাম।’
নভোচারী হওয়ার ঝুঁকি প্রসঙ্গে সুনীতা জানিয়েছেন, নভোচারী হওয়ায় কিছুটা ঝুঁকি রয়ে গেছে। কিন্তু এগুলো সবই হিসেবে গোলমালের ঝুঁকি। এই ঝুঁকিগুলো এড়াতে সব ধরনের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হয়। তাই অন্য পেশাদারদের মতো নভোচারী হওয়ার বিষয়টিও একটি পেশা।
উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালে নাসা নভোচারী হিসেবে যোগ দেন সুনীতা। তাঁকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে, (অভিযান) এক্সপিডিশন ১৪-এ একজন সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল এবং তারপর তিনি এক্সপিডিশন ১৫-এ যোগদান করেন। তিনি মহিলা মহাকাশচারীদের মধ্য সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ (১৯৫ দিন) মহাকাশে সময় পার করার রেকর্ডধারী। সুনীতা উইলিয়ামস ১৯৮৭ সালে ইউ এস নেভাল অ্যাকাডেমি থেকে পদার্থবিদ্যায় স্নাতক হন ও ১৯৯৫ সালে ফ্লোরিডা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্টে বিজ্ঞানের মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
Post a Comment